Tuesday, April 23, 2013

juice শরবত


তীব্র গরমে বাইরে থেকে ঘরে ফিরে এক গ্লাস ঠাণ্ডা শরবত হলে সারাদিনের ক্লান্তি দূর হয়ে প্রাণটা যেন জুড়িয়ে যায়। প্রতিদিন এক শরবত খেতে তো আবার ভালো লাগবেনা তাই আপনাদের জন্য এসময়ে তৈরি করতে পারেন এমন কয়েকটি শরবত তৈরির পদ্ধতি:

তরমুজের জুস
বাড়িতে তরমুজের জুস তৈরির জন্য নিচের উপকরণ ব্যবহার করুন.
তরমুজ – ২ কাপ, ১৫০ গ্রাম চিনি, লেবু-১টি, আদা কুচি- ১ চা চামচ, চাট মশলা- ১ চা চামচ, বরফ কুচি- ১কাপ
প্রস্তুত প্রণালী:

তরমুজের চামড়া এবং বীজ ফেলে ছোট ছোট টুকরো করে নিন।
ব্লেন্ডারে চিনি ও লেবুর রস দিয়ে আদা কুচি যোগ করুন। এবার ১২ সেকেন্ড ব্লেন্ড করে চাট মশলা ও বরফ কুচি দিয়ে পরিবেশন করুন।
চকলেট মিল্ক শেক 
উপকরণ:
৪ কাপ ঠাণ্ডা দুধ, ২ টেবিল চামচ মিষ্টি কোকো চকলেট, ২ কাপ বরফ
চকলেট মিল্ক শেক তৈরির প্রণালী:
ব্লেন্ডারে দুধ চকলেট ও বরফ একসঙ্গে নিয়ে ৩০ সেকেন্ড ব্লেন্ড করুন। 
স্বচ্ছ গ্লাসে মিল্ক শেক নিয়ে চাইলে ওপরে ফ্রেশ ক্রিম দিয়ে ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা পরিবেশন করুন।
কাঁচা আমের জুস
উপাদান:
২টি কাঁচা আম, ১ কাপ চিনি, বরফ কুচি ২ কাপ, জিরা গুঁড়া-১ চা চামচ, ফ্রুটস কালার ২ ফোঁটা, লবণ ও গোল মরিচ গুঁড়া সামান্য।
যেভাবে করবেন:
প্রথমে আমগুলো ধুয়ে কুচি করে কেটে নিন। এবার আম কুচি, চিনি, রঙ, লবণ,জিরা গুঁড়া গোল মরিচ গুঁড়া এবং বরফ দিয়ে ব্লেন্ড করে নিন।
তৈরি হয়ে গেল কাঁচা আমের জুস।
পাকা বেলের শরবত
উপকরণ :
পাকা বেল ১টি, দই ১ কাপ, চিনি আধা কাপ, পানি ৪ গ্লাস, বরফ কুচি পরিমাণ মতো।
প্রস্তুত প্রণালি : প্রথমে বেল ফাটিয়ে বেলের ভেতরের অংশ বের করে বিচি ফেলে দিন। এবার ঠাণ্ডা পানি ও বেল ব্লেন্ডারে দিয়ে ব্লেন্ড করে নিন। এবার ছেঁকে গ্লাসে ঢেলে দই ও চিনি মিশিয়ে বরফ কুচি দিয়ে পরিবেশন করুন।
স্ট্রবেরি জুস
উপাকরণ:

টাটকা স্ট্রবেরি: ২ কাপ, চিনি: ২ চা চামচ, ভ্যানিলা এসেন্স: ১ চা চামচ, পানি: ১ কাপ, ঠাণ্ডা
প্রণালী:
স্ট্রবেরি টকুরো করে নিন। ঠান্ডা পানি চিনি এবং ভ্যানিলা দিয়ে ১০ সেকেন্ড ব্লেন্ড করুন।
ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা পরিবেশন করুন।

ভ্যানিলা আইসক্রিম

এই গরমে ঠাণ্ডা আইসক্রিমের চেয়ে লোভনীয় খাবার কমই আছে। ছেলে বুড়ো সবাই এর ভক্ত। আসুন মজার একটি আইসক্রিম ঘরেই তৈরি করি। 
যা যা লাগবে:

হুইপ ক্রিম ২ কাপ, ২ কাপ ফ্রেশ ক্রিম, চিনি ৪ টেবিল চামচ, ভ্যানিলা এসেন্স ১ টেবিল চামচ। 

যেভাবে করবেন:

প্রথমে একটি পাত্রে হুইপ ক্রিম এবং ফ্রেশ ক্রিমে চিনি দিয়ে খুব ভালো করে ফেটে নিন। যতক্ষণ পর্যন্ত চিনি মিশে না যায়। 

এবার ভ্যানিলা এসেন্স দিন। ভালো করে বিট করুন। একটি বলে মিশ্রণটি ঢেলে ঠাণ্ডা করতে ৩ ঘণ্টা ফ্রিজে রাখুন।

মিশ্রণটি বের করে এবার খুব ভালো করে বিট করুন। মিশ্রণটি ফোম হয়ে গেলে আবার ৮ ঘণ্টার জন্য ফ্রিজে রাখুন। 

এইতো, তৈরি হয়ে গেল দারুণ মজার ভ্যানিলা আইসক্রিম। পছন্দ মতো বাদাম, স্ট্রবেরি অথবা চেরি দিয়ে সাজিয়ে সুন্দর স্বচ্ছ একটি বাটিতে পরিবেশন করুন। 

মোরগ পোলাও


বাড়িতে অতিথি এলে বিশেষ মেন্যুতে যোগ করতে পারেন দারুণ মজাদার মোরগ পোলাও।
উপকরণ 
: চাল আধাকেজি, ২টি মুরগি (চার টুকরো করা), ঘি ১ কাপ, পেয়াজ বাটা-১ কাপ, আদা বাটা-২ চা চামচ, রসুন বাটা- ২ চা চামচ, এলাচ-৬ টি, দারুচিনি- ৪ টুকরো, জয়ত্রি, জয়ফল, লবঙ্গ, শাহি জিরা গুঁড়া ১ চা চামচ, পেস্তাবাদাম, আলুবোখারা, তেল- আধা কাপ, টকদই-১ কাপ, কাঁচামরিচ, গোলমরিচ, লবণ পরিমাণ মতো, শুকনা মরিচ, পেয়াজ বেরেস্তা ১ কাপ।  
প্রণালী: মুরগি চার টুকরা করে নিন। মাংসের টুকরোগুলো আধা ঘণ্টা লবণ পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। এরপর মুরগির টুকরোগুলো  তুলে নিয়ে পেয়াজ, আদা- রসুন বাটা, গরম মসলা গুঁড়া ও টকদই মেখে কিছু সময় রেখে দিন।
মেরিনেট করা মাংস পাত্রে জয়ফলসহ বিভিন্ন মসলা দিয়ে চুলায় দিয়ে কিছুক্ষণ রান্না করুন। মাংস সিদ্ধ হয়ে এলে, মাংসগুলো তুলে রেখে সেই পাত্রের তেল ও মসলায় চাল আধা সেদ্ধ করে রাখুন।
এবার পোলাও এবং মাংস কয়েক লেয়ারে সাজিয়ে ওপরে বেরেস্তা দিয়ে চুলার তাপ কমিয়ে আধা ঘণ্টা পাত্রে ঢাকনা দিয়ে রেখে দিন।
খাওয়ার ঠিক আগে ঢাকনা খুলে পাত্রে সাজিয়ে সালাদসহ গরম গরম পরিবেশন করুন।

ফালুদা


আমরা প্রতিদিন ইফতারে বেশি বেশি ফল খেতে বলছি। তবে একভাবে খেতে ভালো লাগেনা। তাই পরিবেশনে চাই ভিন্নতা। আজ আমরা খুব সহজে ঝটপট তৈরি করবো মজাদার এবং পুষ্টিকর ফালুদা।

উপকরণ: ১/২ কাপ সাবু দানা, ১ কাপ গুড়ো দুধ, ২ টেবিল চামচ চিনি, আধা কাপ আম কুচি, ১/২ আপেল কুচি, ২ টেবিল চামচ আঙ্গুর কুচি, ২ টেবিল চামচ সিরাপ, বরফ কুচি।
প্রণালী: পানি দিয়ে সাবু দানা সিদ্ধ করে নিন। হালকা গরম পানির সঙ্গে চিনি ও দুধ গুলে নিন।
এরপর একটি স্বচ্ছ পাত্রে ওই দুধের মধ্যে একে একে সাবু দানা, আম কুচি, আঙ্গুর কুচি, আপেল কুচি দিতে হবে। সবশেষে সিরাপ ও বরফ কুচি দিয়ে ইফতারে পরিবেশন করুন পুষ্টিকর ফালুদা।

বিরিয়ানি


শীতের সময়ের সব চেয়ে বড় উপহার মনে হয় টাটকা পুষ্টিকর সব সবজি। কিন্তু আমাদের অনেকের বাড়িতেই যত উৎসাহ নিয়ে সবজি কেনা হয় সেভাবে আগ্রহ করে খাওয়া আর হয় না। পরিবারের সদস্যরা স্বাভাবিকভাবে রান্না করা সবজি খেতে না চাইলে একটু অন্যভাবে চেষ্টা করুন। খুব সহজে রান্না করুন চিকেন ভেজিটেবল বিরিয়ানি।

উপকরণ: পোলাও এর চাল আধা কেজি, ফুলকপি ১টি, গাজর কুঁচি ১ কাপ, আলু কিউব করে কাটা ১ কাপ, বরবটি কুঁচি ১ কাপ, মটরশুঁটি ১ কাপ, মুরগির মাংস কিউব ২ কাপ, পেঁয়াজ কুঁচি ১ কাপ, কাঁচা মরিচ ৬টি, আদা বাটা ২ টেবিল চামচ , রসুনবাটা ২ টেবিল চামচ, গরম মসলার গুঁড়া ১ টেবিল চামচ, হলুদ গুঁড়া সামান্য, জয়ফল ও ছোট এলাচ গুঁড়া ১ চা চামচ, কাজু বাদাম বাটা ২ টেবিল চামচ, শুকনো মরিচ গুঁড়া ১/২ চা চামচ ঘি বা তেল পরিমাণমতো, লবণ ও পানি পরিমাণমতো।
যেভাবে করবেন: প্রথমে চাল ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন। সামান্য তেল গরম করে পেঁয়াজ ভেজে সব মসলা দিয়ে কষিয়ে নিন। সবজিগুলো ধুয়ে সেদ্ধ করে নিয়ে মসলায় মাংস দিয়ে নেড়ে কিছুক্ষণ পর সিদ্ধ সবজি দিয়ে কিছুক্ষণ রান্না করুন।
এবার আলাদা পাত্রে পোলাও রান্না করুন। কিছু পোলাও তুলে রেখে মাংসসহ সবজিগুলো কয়েক ধাপে সাজিয়ে ওপরে পোলাও দিয়ে পাত্রে ঢাকনা দিয়ে চুলার আচ কমিয়ে ১৫ মিনিট রেখে নামিয়ে দিন দারুণ মজার পুষ্টিকর কমপ্লিট ডিস চিকেন ভেজিটেবল বিরিয়ানি।

রেসিপি


তৈরি করুন মজাদার নানা স্বাদের পুডিং। পুষ্টিকর এবং সুস্বাদু এই পুডিংগুলো খুব সহজেই তৈরি করা যায়। ট্রাই করেই দেখুন:
ক্যারামেল পুডিং
যা লাগবে: দুধ আধা লিটার, ডিম চারটি, চিনি ১০০ গ্রাম, কর্ণফ্লাওয়ার এক টেবিল চামচ, লবণ সামান্য, এলাচ দুটি, দারচিনি এক টুকরো।
প্রণালী: প্রথমে দুধ জ্বালিয়ে ঘন করে নিন। ডিম দিয়ে ভালো করে বিট করুন এবার চিনি ও কর্ণফ্লাওয়ারসহ সব উপকরণ দিয়ে খুব ভালো করে ফেটে নিন। মিশ্রণ থেকে এবার এলাচ এবং দারচিনি তুলে ফেলুন।
তৈরি: একটি ঢাকনাসহ স্টিলের বক্সে প্রথমে একটু চিনি দিয়ে চুলায় দিন। যতক্ষণ চিনি বাদামী রঙ না হয় সে পর্যন্ত পাত্রটি ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে সব জায়গায় ক্যারামেল লাগান। এবার ক্যারামেল শক্ত হয়ে গেলে পুডিং এর মিশ্রণ ঢেলে মুখ বন্ধ করে প্রেসার কুকারে পরিমানমতো পানি দিয়ে ১০ টি সিটি দিন। বক্সটি বের করে দেখুন পুডিংটি ঠিকমতো হয়েছে কিনা। নরম মনে হলে আরও দুটি সিটি দিন।
তৈরি হয়ে গেল মজাদার ক্যারামেল পুডিং। ঠাণ্ডা করে পরিবেশন করুন। 
দই পুডিং
উপকরণ: ডিম ২টি, গুড়া দুধ ১ কাপ, দই ১ কাপ, চিনি ২টেবিল চামচ, পানি ১/৪ কাপ।
প্রস্তুত প্রণালী: প্রথমে পুডিং পাত্রে ঘি ব্রাশ করে নিন। এরপর সবগুলো উপকরণ একসঙ্গে ব্রেন্ড করে নিয়ে পাত্রে ঢেলে প্রেসার কুকারে এ সিটি ওঠা পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। এবার প্রেসার কুকারের ঢাকনা খুলে ১০ মিনিট মৃদু আচে চুলায় রাখুন।
ঠাণ্ডা হলে একটি পাত্রে পুডিং রেখে ওপরে পছন্দমতো ফল দিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করুন।
ক্রিম পুডিং
উপকরণ: ঘন দুধ ৩ কাপ, চিনি ১ কাপ, ডিম ৫টি, এলাচ গুঁড়ো ২টি, ক্রিম ২ টেবিল চামচ।
প্রণালী: ১ লিটার দুধ জ্বাল দিয়ে ঘন করে অর্ধেক করুন। ডিমের সঙ্গে চিনি মিশিয়ে দুধ, ডিম, চিনি, এলাচ গুঁড়ো ও ক্রিম দিয়ে ভালো করে ব্লেন্ড করে নিন। চিনি দিয়ে ক্যারামেল করা পাত্রে মিশ্রণ ঢেলে পাত্রের মুখ ঢাকনা দিয়ে ঢেকে প্রেসার কুকারে পানি দিয়ে ৮ সিটি ওঠা পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। পুডিং নিজে থেকে ঠাণ্ডা হলে পরিবেশন করুন।
চকলেট পুডিং
উপকরণ: ডিম ৪টি, চকলেট সিরাপ ১ টেবিল চামচ, কনডেন্স মি
ল্ক ২ টেবিল চামচ, গুড়া দুধ আধা কাপ, পানি ১ কাপ, চকলেট পছন্দ মতো, কোকো পাউডার সামান্য।
যেভাবে তেরি করবেনঃ ডিম ফেটে নিন। চিনি দিন, কনডেন্স মিল্ক, গুড়া দুধ ও পানি দিন। কোকো পাউডার, চকলেট দিন। পাত্রে মিশ্রণ ঢেলে প্রেসার কুকারে পানি দিয়ে ৮ সিটি দিন। এবার পুডিং পাত্রটি তুলে ঢাকনা খুলে ফ্রিজে রেখে ঠাণ্ডা করে পরিবেশন করুন।

সহজে কাঁচা সবজি, মাছ, মাংস ও রান্না করা খাবার সংরক্ষণ করার কিছু টিপস:


এবার গ্রীষ্মের শুরুতেই বেশ গরম। গত কয়েকদিন ধরে দেখছি রাতে খাবার বাইরে রাখলে সকালে নষ্ট হয়ে খাওয়ার অনুপযোগী হয়ে যাচ্ছে। আবার সকালে খাবার গরম করে রেখে এলেও সন্ধ্যায় বাড়ি ফিরে দেখা যায় সে খাবারও আগের মতো ফ্রেশ থাকছে না।
ছোট সংসারে দুজনই কাজের জন্য বাইরে থাকতে হয়। সবসময় রান্না করা সম্ভব হয়ে ওঠে না তাই আমাদের জানতে হবে সহজে কাঁচা সবজি, মাছ, মাংস ও রান্না করা খাবার সংরক্ষণ করার কিছু টিপস:
  • রান্না করা খাবার রেফ্রিজারেটরে রাখার আগে ঠাণ্ডা করে নিতে হবে
  • গরম খাবার ফ্রিজে রাখা যাবে না
  • গরমে দিনে রান্না করা খাবার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তার আগেই সংরক্ষণ করতে হবে
  • একবারে বেশি পরিমাণ খাবার রান্না না করে প্রয়োজন মতো রান্না করতে হবে
  • ভাত তরকারি খাওয়া শেষে মনে করে রেফ্রিজারেটরে রাখুন
  • ডাল, সেদ্ধ আলু তাড়াতাড়ি নষ্ট হয়ে যায়। তাই খাওয়ার পর বাকি অংশ রেফ্রিজারেটরে সংরক্ষণ করতে হবে
  • খাবারের মান ভাল রাখতে ছোট ছোট বক্সে ঢাকনা দিয়ে খাবার রাখুন
  • বারে বারে লোডশেডিং হলে রেফ্রিজারেটর দরজা বেশি খুলবেন না
  • কাঁচা মাছ বা মাংস ভালো করে ধুয়ে বরফের চেম্বারে রাখতে হবে
  • ছোট ছোট প্যাকেট করে ডিপে রাখুন
  • যতটুকু প্রয়োজন একবারে অতটুকুই বের করুন
  • কাঁচা সবজি, কাঁচামরিচ ঠেসে না রেখে বাজার থেকে আনার পর এগুলোকে ছড়িয়ে রেখে বাতাসে পানি শুকিয়ে গেলে রেফ্রিজারেটরে রাখতে হবে
  • কাঁচামরিচের বোঁটা ফেলে রাখুন অনেক দিন ভালো থাকবে
  • রেফ্রিজারেটরে শাকজাতীয় তরকারি পরিষ্কার করে যেকোনো বক্সে রাখতে হবে
  • পরিবারের অন্য সদস্যদেরও বলে রাখুন যেন ফ্রিজে খাবার তুলতে তারাও সাহায্য করে।
অনেকে বাইরের খাবার খেতে পছন্দ করেন না। তারা দুপুরের লাঞ্চ বাসা থেকে নেওয়ার সময় যে বিষয়গুলো লক্ষ রাখবেন:
  • ভাত, পোলাও, খিচুড়ি এসব খাবার নষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে
  • তাই টিফিন বাক্সে খাবার নিয়ে বেরোনোর আগে খাবার বাতাসে ঠাণ্ডা করে নিতে হবে
  • কখনোই গরম খাবার নেওয়া যাবে না, এতে খাবার গন্ধ হয়ে যেতে পারে
  • যদি খাবার ঠাণ্ডা করার সময় না থাকে, তাহলে কর্মস্থলে গিয়ে খাবারের বক্স একটু খুলে রাখুন
  • কতক্ষণের জন্য খাবার নেওয়া হচ্ছে বিষয়টার ওপর গুরুত্ব দিয়ে খাবার সংরক্ষণের পদ্ধতি নির্বাচন করুন।
সঠিক পদ্ধতিতে খাবার সংরক্ষণ করুন। গরমেও টাটকা খাবার খেয়ে সুস্থ থাকুন।